জোহরের নামাজ কত রাকাত সেই সম্পর্কে অনেক মুসলমান মানুষ এই জানেন না। জোহরের নামাজ কিভাবে আদায় করতে হয় এবং জোহরের নামাজ আদায় করলে এর ফজিলত কি রয়েছে সে সম্পর্কে অনেকেই অবগত নয়।
আজ আমরা আর্টিকেলটির মাধ্যমে জোহরের নামাজের নিয়ম জোহরের নামাজ কত রাকাত ও কি কি সে সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করতে চলেছি। আপনি যদি একজন মুসলমান ব্যক্তি হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনাকে ইসলামের স্তম্ভ সম্পর্কে অবগত থাকতে হবে।
যেহেতু ইসলামের স্তম্ভ পাঁচটির মধ্যে প্রথমটি হল সালাত অর্থাৎ নামাজ। এছাড়াও মহান রব্বুল আলামিন ও তার প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একবার ইরশাদ করেছেন যে, প্রত্যেক মুসলমানকে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ কায়েম করতে হবে।
জোহরের নামাজের সময়
Headline...!!!
সূর্য মধ্যস্থ বা তার স্থান থেকে একটু হেলে পড়ে যায় তখন জোহরের নামাজ কায়েম করা যাবে। এবং গ্রীষ্মকালে যখন সূর্যকিরণ খুব উত্তপ্ত থাকে তার ক্ষেত্রে সূর্যকিরণের তেজ কমে গেলে নামায কায়েম করার বিধান রয়েছে। নিম্নে যোহরের নামাজ সময় সরকারে তুলে ধরা হলোঃ
জোহরের নামাজ কয় রাকাত?
উত্তরঃ জোহরের নামাজ সর্বমোট ১২ রাকাত।
জোহরের নামায | সময় |
জোহরের শুরু | ১১.৫৮ |
জোহরের শেষ | ৪.২০ |
বিদ্রুপঃ আর্টিকেল এর মধ্যে থাকা সময় স্থানভেদে কমবেশি হতে পারে।
তবে আসরের নামাজের আগ মুহূর্ত পর্যন্ত জোহরের নামাজ আদায় করে নেওয়া যাবে। সে ক্ষেত্রে শুধু ফরজ নামাজ আদায় করে নিতে হবে।
জোহরের নামাজ কত রাকাত?
জোহরের নামাজ সর্বমোট ১২ রাকাত। চার রাকাত সুন্নত, ফরজ নামাজের সংখ্যা চার রাকাত এবং দুই রাকাত সুন্নত ও বাকি দু’রাকাত নফল।
প্রথমে সুন্নত চার রাকাত নামাজ আদায় করে নিতে হয়। এরপর ফরজ চার রাকাত নামাজ এবং দু’রাকাত সুন্নত আদায় করে নিতে হয়। নফল দুই রাকাত নামাজের মাধ্যমে শেষ করতে হয়। যদি কোন ব্যক্তি সমস্যা জনিত কারণে ফরজ নামাজের পূর্বে সুন্নত নামাজ আদায় করে নিতে না পারে। তাহলে ফরজ নামাজের পর তা আদায় করে নিতে পারবে।
জোহরের নামাজের নিয়ম
যেহেতু জোহরের নামাজ ১২ রাকাত। তাই প্রথমে চার রাকাত সুন্নত নামাজ আদায় করে নিতে হবে। সুন্নত নামাজের ক্ষেত্রে চার রাকাতে সুরা ফাতিহার সঙ্গে অন্য সূরা মিলিয়ে আদায় করে নিতে হয়।
ফরজ চার রাকাত নামাজের ক্ষেত্রে প্রথম দুই রাকাতে সূরা ফাতিহার সঙ্গে অন্য সূরা মিলিয়ে পড়তে হবে এবং পরের দুই রাকাতে শুধু সূরা ফাতিহা দিয়ে আদায় করে নিতে হয়। এবং সুন্নত ও নফল দুই রাকাত নামাজের ক্ষেত্রে একই প্রক্রিয়ায় আদায় করে নিতে হয়।
জোহরের নামাজের নিয়ত
নামাজের ভিতর ও বাহিরে মোট ১৩ টি ফরজ রয়েছে। এই ১৩ টার মধ্যে একটি হল নামাজের নিয়ত করা। কোন ব্যক্তি যদি নামাজে দাড়িয়ে আরবিতে নিয়োগ করে তাহলে তা ফরজ হিসেবে গণ্য হয় না। এবং আরবীতে নিয়ত করলে ভুল হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থেকে যায়। নিয়ত শব্দের অর্থ ইচ্ছা করা।
যেহেতু অধিক সংখ্যক মানুষ আরবিতে ভালো হবে উচ্চারণ করতে পারে না, তাই বাংলায় নিয়ত করা উত্তম। বাংলায় আপনারা এভাবে নিয়ত করতে পারেন আমি কেবলা মুখ হইয়া জোহরের চার রাকাত সুন্নত ফরজ নামাজ পড়তেছি বা নামাযের উদ্দেশ্যে দাঁড়িয়েছি, আল্লাহু আকবার।
এছাড়াও যখন দু’রাকাত নামাজ আদায় করার উদ্দেশ্যে দাঁড়াবেন তখন চার রাকাতের জায়গায় দু’রাকাত উচ্চারন করতে হবে। সুন্নতের সময় সুন্নত বলতে হবে এবং ফরজের সময় সুন্নত স্থানে খরচ বলতে হবে।
জোহরের নামাজের ফজিলত
যোহরের নামায সম্পর্কে এরশাদ করার সময় হযরত ওমর ইবনে খাত্তাব রাদিয়াল্লাহু তা’আলা আনহু বলেন আমি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছি যে, সূর্য ঢলে পড়ার পর যোহরের পূর্বে চার রাকাত তাহাজ্জুদের ও চার রাকাত সমতুল্য নামাজ আদায় করতে বলেছেন।
এছাড়াও ওমর ইবনে খাত্তাব রাদিয়াল্লাহু তা’আলা আনহু আরও ইরশাদ করেন যে, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন এই সময় সমস্ত জীবকুল আল্লাহ তালার তসবি পাঠ করেন। অতঃপর সকলে কোরআনের আয়াত তেলাওয়াত পড়েছেন।
এই হাদিসটির মাধ্যমে বুঝানো হচ্ছে যে ছায়ামুক্ত জিনিসগুলো ও তাদের সারা বিনয়ের সাথে মহান রব্বুল আলামিন কে সেজদার মাধ্যমে এদিক ওদিক বোঝাচ্ছেন। (তিরমিজী)
আরোও দেখুন>>>
- হ্যালো শব্দের অর্থ কি?
- হ্যাচারি কি
- হেক্সা মানে কি
- হিসাব বিজ্ঞান কি? হিসাব বিজ্ঞানের সংখ্যা, হিসাব বিজ্ঞান কাকে বলে?
- হিলফুল ফুজুল শব্দের অর্থ কি? হিলফুল ফুজুল সংঘ কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়?
- হিজামার গুরুত্ব সম্পর্কে জানুন
অপরদিকে অন্য একটি হাদিস বর্ণনা করার সময় হযরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু তা’আলা আনহু বলেন যে, নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন যে, যদি কোন ব্যক্তির দরজার সামনে একটি নহর থাকে এবং ওই ব্যক্তি প্রতিদিন ওখানে গোসল করে তাহলে ওই ব্যক্তির শরীরে কি কোন ময়লা থাকবে?
তখন সাহাবা কেরাম রা আরজ করলেন যে, গোসল করলে কোন প্রকার ময়লা থাকবে না। মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাহাবা একরাম দের উদ্দেশ্যে বললেন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ যদি কোন ব্যক্তি কায়েম করে তাহলে তার শরীরে কোন প্রকার গুনাহ থাকবে না। (বুখারি, মুসলিম, তিরমিজি)
এই হাদীসটি মাধ্যমে বোঝানো হচ্ছে যে, যদি কোন ব্যক্তি প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্ত নামায কায়েম করে তাহলে তার জন্য দুজক হারাম হয়ে যাবে। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ কায়েম করার ফলে ওই ব্যক্তির শরীরে কোনো ধরনের গুনাহ থাকবে না।
আপনারা আমাদের আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে জানতে পারলেন জোহরের নামাজের সময় কখন এবং জোহরের নামাজের নিয়ত ও জোহরের নামাজ কিভাবে পড়তে হয়। আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনারা উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে সামাজিক মাধ্যম গুলোতে শেয়ার করে অন্যদের দেখার সুযোগ করে দিতে পারেন।
এছাড়াও আর্টিকেলটি সম্পর্কে কোন ধরনের মতামত থাকলে তা কমেন্ট করার মাধ্যমে জানিয়ে দিতে পারেন। নামাজ সম্পর্কে নিত্য নতুন আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি বুকমার্ক করে রাখতে পারেন।
যোহর নামাজ কয় রাকাত
জোহরের নামাজ কত রাকাত সেই সম্পর্কে অনেক মুসলমান মানুষ এই জানেন না। জোহরের নামাজ কিভাবে আদায় করতে হয় এবং জোহরের নামাজ আদায় করলে এর ফজিলত কি রয়েছে সে সম্পর্কে অনেকেই অবগত নয়।
আজ আমরা আর্টিকেলটির মাধ্যমে জোহরের নামাজের নিয়ম জোহরের নামাজ কত রাকাত ও কি কি সে সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করতে চলেছি। আপনি যদি একজন মুসলমান ব্যক্তি হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনাকে ইসলামের স্তম্ভ সম্পর্কে অবগত থাকতে হবে।
যেহেতু ইসলামের স্তম্ভ পাঁচটির মধ্যে প্রথমটি হল সালাত অর্থাৎ নামাজ। এছাড়াও মহান রব্বুল আলামিন ও তার প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একবার ইরশাদ করেছেন যে, প্রত্যেক মুসলমানকে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ কায়েম করতে হবে।
জোহরের নামাজের সময়
সূর্য মধ্যস্থ বা তার স্থান থেকে একটু হেলে পড়ে যায় তখন জোহরের নামাজ কায়েম করা যাবে। এবং গ্রীষ্মকালে যখন সূর্যকিরণ খুব উত্তপ্ত থাকে তার ক্ষেত্রে সূর্যকিরণের তেজ কমে গেলে নামায কায়েম করার বিধান রয়েছে। নিম্নে যোহরের নামাজ সময় সরকারে তুলে ধরা হলোঃ
জোহরের নামায | সময় |
জোহরের শুরু | ১১.৫৮ |
জোহরের শেষ | ৪.২০ |
বিদ্রুপঃ আর্টিকেল এর মধ্যে থাকা সময় স্থানভেদে কমবেশি হতে পারে।
তবে আসরের নামাজের আগ মুহূর্ত পর্যন্ত জোহরের নামাজ আদায় করে নেওয়া যাবে। সে ক্ষেত্রে শুধু ফরজ নামাজ আদায় করে নিতে হবে।
জোহরের নামাজ কত রাকাত?
জোহরের নামাজ সর্বমোট ১২ রাকাত। চার রাকাত সুন্নত, ফরজ নামাজের সংখ্যা চার রাকাত এবং দুই রাকাত সুন্নত ও বাকি দু’রাকাত নফল।
প্রথমে সুন্নত চার রাকাত নামাজ আদায় করে নিতে হয়। এরপর ফরজ চার রাকাত নামাজ এবং দু’রাকাত সুন্নত আদায় করে নিতে হয়। নফল দুই রাকাত নামাজের মাধ্যমে শেষ করতে হয়। যদি কোন ব্যক্তি সমস্যা জনিত কারণে ফরজ নামাজের পূর্বে সুন্নত নামাজ আদায় করে নিতে না পারে। তাহলে ফরজ নামাজের পর তা আদায় করে নিতে পারবে।
জোহরের নামাজের নিয়ম
যেহেতু জোহরের নামাজ ১২ রাকাত। তাই প্রথমে চার রাকাত সুন্নত নামাজ আদায় করে নিতে হবে। সুন্নত নামাজের ক্ষেত্রে চার রাকাতে সুরা ফাতিহার সঙ্গে অন্য সূরা মিলিয়ে আদায় করে নিতে হয়।
ফরজ চার রাকাত নামাজের ক্ষেত্রে প্রথম দুই রাকাতে সূরা ফাতিহার সঙ্গে অন্য সূরা মিলিয়ে পড়তে হবে এবং পরের দুই রাকাতে শুধু সূরা ফাতিহা দিয়ে আদায় করে নিতে হয়। এবং সুন্নত ও নফল দুই রাকাত নামাজের ক্ষেত্রে একই প্রক্রিয়ায় আদায় করে নিতে হয়।
জোহরের নামাজের নিয়ত
নামাজের ভিতর ও বাহিরে মোট ১৩ টি ফরজ রয়েছে। এই ১৩ টার মধ্যে একটি হল নামাজের নিয়ত করা। কোন ব্যক্তি যদি নামাজে দাড়িয়ে আরবিতে নিয়োগ করে তাহলে তা ফরজ হিসেবে গণ্য হয় না। এবং আরবীতে নিয়ত করলে ভুল হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থেকে যায়। নিয়ত শব্দের অর্থ ইচ্ছা করা।
যেহেতু অধিক সংখ্যক মানুষ আরবিতে ভালো হবে উচ্চারণ করতে পারে না, তাই বাংলায় নিয়ত করা উত্তম। বাংলায় আপনারা এভাবে নিয়ত করতে পারেন আমি কেবলা মুখ হইয়া জোহরের চার রাকাত সুন্নত ফরজ নামাজ পড়তেছি বা নামাযের উদ্দেশ্যে দাঁড়িয়েছি, আল্লাহু আকবার।
এছাড়াও যখন দু’রাকাত নামাজ আদায় করার উদ্দেশ্যে দাঁড়াবেন তখন চার রাকাতের জায়গায় দু’রাকাত উচ্চারন করতে হবে। সুন্নতের সময় সুন্নত বলতে হবে এবং ফরজের সময় সুন্নত স্থানে খরচ বলতে হবে।
জোহরের নামাজের ফজিলত
যোহরের নামায সম্পর্কে এরশাদ করার সময় হযরত ওমর ইবনে খাত্তাব রাদিয়াল্লাহু তা’আলা আনহু বলেন আমি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছি যে, সূর্য ঢলে পড়ার পর যোহরের পূর্বে চার রাকাত তাহাজ্জুদের ও চার রাকাত সমতুল্য নামাজ আদায় করতে বলেছেন।
এছাড়াও ওমর ইবনে খাত্তাব রাদিয়াল্লাহু তা’আলা আনহু আরও ইরশাদ করেন যে, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন এই সময় সমস্ত জীবকুল আল্লাহ তালার তসবি পাঠ করেন। অতঃপর সকলে কোরআনের আয়াত তেলাওয়াত পড়েছেন।
এই হাদিসটির মাধ্যমে বুঝানো হচ্ছে যে ছায়ামুক্ত জিনিসগুলো ও তাদের সারা বিনয়ের সাথে মহান রব্বুল আলামিন কে সেজদার মাধ্যমে এদিক ওদিক বোঝাচ্ছেন। (তিরমিজী)
অপরদিকে অন্য একটি হাদিস বর্ণনা করার সময় হযরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু তা’আলা আনহু বলেন যে, নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন যে, যদি কোন ব্যক্তির দরজার সামনে একটি নহর থাকে এবং ওই ব্যক্তি প্রতিদিন ওখানে গোসল করে তাহলে ওই ব্যক্তির শরীরে কি কোন ময়লা থাকবে?
তখন সাহাবা কেরাম রা আরজ করলেন যে, গোসল করলে কোন প্রকার ময়লা থাকবে না। মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাহাবা একরাম দের উদ্দেশ্যে বললেন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ যদি কোন ব্যক্তি কায়েম করে তাহলে তার শরীরে কোন প্রকার গুনাহ থাকবে না। (বুখারি, মুসলিম, তিরমিজি)
এই হাদীসটি মাধ্যমে বোঝানো হচ্ছে যে, যদি কোন ব্যক্তি প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্ত নামায কায়েম করে তাহলে তার জন্য দুজক হারাম হয়ে যাবে। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ কায়েম করার ফলে ওই ব্যক্তির শরীরে কোনো ধরনের গুনাহ থাকবে না।
আপনারা আমাদের আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে জানতে পারলেন জোহরের নামাজের সময় কখন এবং জোহরের নামাজের নিয়ত ও জোহরের নামাজ কিভাবে পড়তে হয়। আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনারা উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে সামাজিক মাধ্যম গুলোতে শেয়ার করে অন্যদের দেখার সুযোগ করে দিতে পারেন।
এছাড়াও আর্টিকেলটি সম্পর্কে কোন ধরনের মতামত থাকলে তা কমেন্ট করার মাধ্যমে জানিয়ে দিতে পারেন। নামাজ সম্পর্কে নিত্য নতুন আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি বুকমার্ক করে রাখতে পারেন।
জোহরের নামাজ নিয়ে কিছু প্রশ্ন ও উত্তরঃ
জোহরের নামাজ কয় রাকাত?
জোহরের নামাজ সর্বমোট ১২ রাকাত।
আসরের নামাজ কত রাকাত?
আসরের নামাজ ৮ রাকাত।