কতবার ফেসিয়াল করা উচিত

সুন্দর ও সুস্থ ত্বকের জন্য প্রয়োজন সঠিকভাবে ত্বকের পরিচর্যা করা। আর ত্বক পরিষ্কার রাখতে ফেসিয়াল এর কোন বিকল্প নেই। তবে আমরা অনেকেই জানি না যে ফেসিয়াল কি, কিভাবে ফেসিয়াল করাতে হয় এবং কতবার ফেসিয়াল করা উচিত। 

ফেসিয়াল কি 

ফেসিয়াল হচ্ছে এমন একটি প্রক্রিয়া যে প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আমাদের মুখের ত্বকে যে মৃতকোষগুলো বয়স বাড়ার সাথে সাথে কালো রূপ ধারণ করে, সেগুলো কে পরিষ্কার করা এবং ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করার বুঝায়। 

ফেসিয়ালের মাধ্যমে আমাদের ত্বক অনেক পরিষ্কার ও টানটান হয়। নিয়মিত ফেসিয়াল করলে বয়স জনিত সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। তবে ত্বক পরিষ্কার রাখতে কম বয়স থেকে ফেসিয়াল করানো যায়।

কতবার ফেসিয়াল করা উচিত

আমরা সকলেই রূপচর্চা করতে পছন্দ করি এবং নিজের সৌন্দর্য অন্যকে দেখাতে সবসময় ভালবাসি। নিজের রূপের সৌন্দর্য ও ত্বকের যত্নে বিভিন্ন প্রকার ক্রিম ও ফেসিয়াল রয়েছে। যেগুলো আমাদের ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে এবং ত্বককে পরিষ্কার রাখে। ফেসিয়াল হচ্ছে এমন একটি প্রক্রিয়া যে প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আমাদের ত্বকের মৃতকোষ গুলো বের হয়ে আসে এবং ত্বক পরিষ্কার করে ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে। 

আরো দেখুন >>>

হিজামার কি কি উপকারিতা?

হিজামার গুরুত্ব সম্পর্কে জানুন

ভেজা নাকি শুকনো কাপিং ভালো

আমরা অনেকেই মনে করে থাকি যে বিশ পঁচিশ বছর আগে ফেসিয়াল করানো ঠিক নয়। ফেসিয়ালের মাধ্যমে আমাদের ত্বক পরিষ্কার ও টানটান রাখে। তাই নিয়মিত ফেসিয়াল করালে বয়স জনিত সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। তবে ত্বক পরিষ্কার রাখতে যেকোনো বয়সেই ফেসিয়াল করানো যায়। সাধারণত  সুন্দর ত্বকের যত্ন করার জন্য ১৫ দিন পর পর বা মাসে একবার হলেও ফেসিয়াল করানো উচিত। 

বিভিন্ন প্রকার ফেসিয়ালের নাম

  • গোল্ড ফেসিয়াল, 
  • পার্ল ফেসিয়াল, 
  • অ্যালোভেরা ফেসিয়াল, 
  • অ্যান্টি-রিঙ্কেল ফেসিয়াল,
  • স্কিন টাইটেনিং ফেসিয়াল,
  • অ্যারোমা ফেসিয়াল,
  • পিম্পল ফেসিয়াল, 
  • ফ্রুট ফেসিয়াল

Leave a Comment