পদ কাকে বলে?

বাংলা ব্যাকরণ একটি বিশেষ পার্ট হচ্ছে পদ ও পদের শ্রেণীবিভাগ। আজকে আমরা বাংলা ব্যাকরণ থেকে পদ কাকে বলে ও পদের শ্রেণীবিভাগ সহ বিভিন্ন প্রকার পদ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করবো যা বিভিন্ন পরীক্ষাতে শিক্ষার্থীদের সহায়তা করবে। 

পদ কাকে বলে?

সহজ ভাষায় পদ হচ্ছে শব্দের সঙ্গে বিভক্তি যুক্ত হয়ে যে পূর্ণাঙ্গ শব্দ বা পদ গঠিত হয়। ধাতু বা শব্দ বিভক্তিযুক্ত হয়ে বাক্যে স্থানলাভ করলে, বিভক্তিযুক্ত সেই ধাতু বা শব্দকে পদ বলা হয়। সরল ভাষায় বলা যায়, বাক্যে ব্যবহৃত প্রত্যকটি শব্দই একেকটি পদ।

পদ কাকে বলে?

উত্তরঃ ধাতু বা শব্দ বিভক্তিযুক্ত হয়ে বাক্যে স্থানলাভ করলে, বিভক্তিযুক্ত সেই ধাতু বা শব্দকে পদ বলা হয়।

সহজে কথায় একটা বাক্য যেসকল শব্দ ব্যবহৃত হয় প্রত্যেকটা কোনো না কোনো পদের অন্তর্ভুক্ত। যেমন: ওমর স্কুলে যায়। এই বাক্যে তিনটি শব্দ রয়েছে যথা: “ওমর”, “স্কুলে”, “যায়”। ক্যে ব্যবহৃত প্রত্যকটি শব্দই একেকটি পদ। 

পদ কত প্রকার ও কি কি?

বাক্যে ব্যবহৃত বিভক্তযুক্ত শব্দ ও ধাতুকে পদ বলে। যেমন – মানুষ, তাঁরা, জন্য, আকাশ ইত্যাদি। পদ সাধারণত দুই প্রকার। যথা, নামপদ ও ক্রিয়াপদ।

আরোও দেখুন>>>

১.নামপদঃ শব্দের সঙ্গে শব্দ বিভক্তি যুক্ত হয়ে যে পথ গঠিত হয় তাকে নামপদ বলে। যেমন আকাশে অসংখ্য তারা জ্বলজ্বল করছে। বিভক্তিযুক্ত শব্দকে নামপদ এবং বিভক্তি যুক্ত ক্রিয়ার মূলকে ক্রিয়াপদ বলে। এদের আবার নানা ভাগ রয়েছে। যেমন, বিশেষ্য, বিশেষণ, সর্বনাম ও  অব্যয়।

২.  ক্রিয়াপদঃ যে পদ দ্বারা কোন কাজ করা, ঘটা ,সম্পন্ন হওয়া ইত্যাদি বোঝায় তাকে ক্রিয়াপদ বলে। অথবা বাক্যের অন্তর্গত যে পদের দ্বারা বিশেষ্যের যাওয়া, আসা, করা, থাকা কোন কাজ করাকে বুঝায় তাকে ক্রিয়াপদ বলে। যেমন রহিম বই পড়ছে, তিশা ভালো ছবি আঁকে। আবার ক্রিয়াপদ মুলত দুই প্রকার। যথা, সমাপিকা ক্রিয়া ও অসমাপিকা ক্রিয়া। 

পদ হলো একটি ইংরেজী শব্দ Noun। সাধারণত আমরা ইংলিশ গ্রামারের টেনস (Tense) পড়ার ক্ষেত্রে পদ বিষয়টি নিয়ে ব্যাপক আলোচনা করে থাকি। আপনারা যাদের ইংলিশে পদ সম্পর্কে বুঝতে অসুবিধা হয়।

পদ নিয়ে কিছু প্রশ্ন উত্তরঃ

পদ কাকে বলে?

ধাতু বা শব্দ বিভক্তিযুক্ত হয়ে বাক্যে স্থানলাভ করলে, বিভক্তিযুক্ত সেই ধাতু বা শব্দকে পদ বলা হয়।

পদ কত প্রকার ও কি কি?

পদ সাধারণত দুই প্রকার। যথা, নামপদ ও ক্রিয়াপদ।

Leave a Comment