বন্ধুরা আজকে আপনাদের সাথে যে মোবাইলটি নিয়ে আলোচনা করব সেটি হচ্ছে vivo y21। আপনারা অনেকেই ভিভো y21 এই মোবাইলটির দাম জানার জন্য অনলাইনে সার্চ করে থাকেন। এই মোবাইলের সঠিক দাম ও স্পেসিফিকেশন সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব আমরা এই পোস্টটির মাধ্যমে। শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আমাদের এই পোস্টটি পড়লে ভিভো y21 মোবাইল সম্পর্কে সকল তথ্য পেয়ে যাবেন।
ভিভো Y21 বাংলাদেশ প্রাইস- Vivo Y21 Price
Headline...!!!
Vivo Y21 Price- এর স্পেসিফিকেশনঃ
দামঃ ১৫,৯৯৯ টাকা
ডিসপ্লে | ৬.৫১ ইঞ্চি |
মেইন ক্যামেরা | ১৩+২ মেগাপিক্সেল |
ফ্রন্ট ক্যামেরা | ৮ মেগাপিক্সেল |
র্যাম | ৪ জিবি |
স্টোরেজ | ৬৪/ ১২৮ জিবি |
ব্যাটারি | ৫০০০ মিলিএম্প |
প্রসেসর | মিডিয়াটেক হেলিও পি ৩৫ |
দাম | ১৫,৯৯৯ টাকা |
ভিভো Y21 এর ডিসপ্লে
৬.৫১ ইঞ্চির IPS টাচস্ক্রিন ডিসপ্লে ব্যবহার করা হয়েছে ভিভোর y21 এই মোবাইলটিতে। ফোনটির ডিসপ্লে HD+ 720 x 1600 পিক্সেল। বাজেটের তুলনায় ডিসপ্লেটির কোয়ালিটি আরো কিছুটা ভালো করতে পারতো ভিভো কোম্পানি।
ভিভো Y21 এর ক্যামেরা
এই মোবাইলটির রিয়ারে ডুয়েল ক্যামেরা লেন্স ব্যবহার করা হয়েছে। যার মধ্যে মেইন ক্যামেরাটি থাকছে ১৩ মেগাপিক্সেলের এবং সাথে থাকছে একটি ২ মেগাপিক্সেলের ম্যাক্রো ক্যামেরা লেন্স। মেইন ক্যামেরাটি দিয়ে মোটামুটি ভালো ছবি তোলা যায়। রিয়ার ক্যামেরাটি দ্বারা ফুল এইচডি ১০৮০ পিক্সেলের ভিডিও রেকর্ডিং করা যাবে।
এই ফোনটিতে সেলফি বা ভিডিও কলে কথা বলার জন্য সামনে একটি ৮ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা থাকছে। সামনে থাকাই ক্যামেরাটি দ্বারা ফুল এইচডি ১০৮০ পিক্সেলের ভিডিও রেকর্ডিং করা যাবে।
ভিভো Y21 এর স্টোরেজ
২ টি স্টোরেজ ভেরিয়ান্টে এই মোবাইলটি মার্কেটে লঞ্চ করেছে। ৪ জিবি র্যাম ও ৬৪ জিবি রোম এবং অপরটি থাকছে ৪ জিবি র্যাম ও ১২৮ জিবি রোম। সাথে একটি ডেডিকেটেড মাইক্রো এসডি কার্ড স্লট থাকছে। আপনার যদি স্টেজ বেশি দরকার হয় তাহলে আপনি মাইক্রো এসডি কার্ড ব্যবহার করে স্টেজ বাড়িয়ে নিতে পারেন।
ভিভো Y21 এর ব্যাটারি
Y21 এই মোবাইলটির ব্যাকআপের জন্য 5000 মিলি এম্পিয়ার এর একটি বেশ বড় মাপের নন রিমুভ্যবল ব্যাটারি ব্যবহার করা হয়েছে। এই বড় মাপের ব্যাটারিটাকে চার্জ করার জন্য সাথে থাকছে ১৮ ওয়াটের একটি ফাস্ট চার্জার। ফাস্ট চার্জিং এর সুবিধা থাকায় এই ফোনটি ১৮ ওয়াটের এই চার্জারটি দিয়ে খুব দ্রুত ফুল চার্জ করে নিতে পারবেন। দাম অনুযায়ী বেশ ভালো মাপের ব্যাটারি এবং চার্জার প্রোভাইড করতেছে vivo y21 এই মোবাইলটির সাথে।
ভিভো Y21 এর প্রসেসর
প্রসেসর এর কথা বলতে গেলে এই মোবাইল ফোনের সাথে থাকছে Octa core, up to 2.35 GHz এবং জিপিইউ, রয়েছে মিডিয়াটেক হেলিও পি ৩৫। ফোনটির প্রসেসর এই বাজেট সেগমেন্টে বেশ ভালো না হলেও মোটামুটি ভালোই পারফরম্যান্স দিবে। এই ফোনে অপারেটিং হিসেবে রয়েছে Android 11। ইউজার ইন্টারফেস হিসেবে থাকছে ফান্টাস ১১.১।
বন্ধুরা, আশা করি ভিভো Y21 বাংলাদেশ প্রাইস এবং স্পেসিফিকেশন সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে পেরেছেন। আমাদের আজকের এই পোস্টটি যদি আপনাদের কাছে ভালো লেগে থাকে তাহলে বন্ধু-বান্ধবদের সাথে সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে শেয়ার করতে ভুলবেন না। এতে করে তারাও ভিভো y21 মোবাইলের বাংলাদেশের প্রাইস সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। পরবর্তীতে কোন বিষয়ে পোস্ট দেখতে চান। তা অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন আমাদেরকে নিত্য নতুন পোস্ট লিখতে উৎসাহিত করে।