শব্দের তীব্রতা কাকে বলে

শব্দের তীব্রতা হল শব্দের শক্তি বা জোরের মাত্রা।

শব্দের তীব্রতা কী?

চলো, এখন আরেকটু বিস্তারিত করে বুঝি। ধরো, তুমি একটা ড্রাম বাজাচ্ছো। যখন তুমি হালকা করে ড্রামের উপর হাত চালাও, তখন একটা নরম শব্দ হয়। আর যখন জোরে হাত দিয়ে ড্রামে আঘাত করো, তখন একটা জোরালো শব্দ হয়। এই জোরালো শব্দের মানে হল, শব্দের তীব্রতা বেশি।

আরো পড়ুনঃ গ্রাজুয়েশন কমপ্লিট মানে কি

আরেকটা উদাহরণ চিন্তা করো। তুমি যখন ফিসফিস করে কথা বলো, তখন তোমার কথার শব্দের তীব্রতা কম হয়। আর যখন চিৎকার করে কথা বলো, তখন শব্দের তীব্রতা অনেক বেশি হয়। শব্দের তীব্রতা মূলত বুঝায় কতটা শক্তি দিয়ে শব্দ তৈরি হচ্ছে। এটা মেপে হয় ডেসিবেল (dB) নামের এককে, যেটা শব্দের জোরের পরিমাপ করে।

শব্দের তীব্রতা মাপা হয় কোন এককে?

শব্দের তীব্রতা মাপা হয় ডেসিবেল (dB) এককে।

শব্দের তীব্রতা কেন গুরুত্বপূর্ণ?

শব্দের তীব্রতা গুরুত্বপূর্ণ কারণ এটি নির্ধারণ করে যে শব্দটি শ্রুতিমধুর হবে নাকি ক্ষতিকর

মানুষের কান সাধারণত কোন ডেসিবেল পর্যন্ত শব্দ শুনতে পারে?

মানুষের কান সাধারণত ০ থেকে ১২০ ডেসিবেল পর্যন্ত শব্দ শুনতে পারে।

কোন ডেসিবেলের উপরে শব্দ শ্রবণের জন্য ক্ষতিকর হয়?

৮৫ ডেসিবেলের উপরে শব্দ শ্রবণের জন্য ক্ষতিকর হয়।

শব্দের তীব্রতা কীভাবে কমানো যায়?

শব্দের তীব্রতা কমানো যায় শব্দমাত্রা কমানোর মাধ্যমে, যেমন: ব্যবহার করা হয় শব্দরোধী সামগ্রী বা কানের প্লাগ

Leave a Comment